ধৈর্য ধরে ২ থেকে ৩ মাস ব্যবহার করুন, ইনশাআল্লাহ ফল পাবেন। ✅ সম্পূর্ণ ফলাফল পেতে ক্রমাগত ৬ মাস ব্যবহার করুন।
নতুন গজানো চুলকে স্থায়ী ও ঘন করতে হলে অন্তত ৬ মাস ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।

মিনোক্সিডিল ৫% টপিক্যাল সলিউশন

ব্যবহারের নিয়ম

১. চুল ও স্ক্যাল্প পরিষ্কার করুন: ব্যবহার করার আগে স্ক্যাল্প ও চুল ভালোভাবে পরিষ্কার ও শুকনো রাখুন।

২. নির্ধারিত পরিমাণ Minoxidil নিন: প্রতিবার ১ মি.লি. (প্রায় ২০ ফোঁটা) Minoxidil তুলুন। – দিনে ২ বার (সকাল ও রাতে) ব্যবহার করতে হবে।

৩. প্রয়োগ করুন নির্দিষ্ট স্থানে: যেখানে চুল পাতলা হয়েছে বা টাক পড়েছে সেই স্থানে আলতোভাবে Minoxidil লাগান।

– আঙুলের সাহায্যে ধীরে ধীরে ম্যাসাজ করুন যাতে ভালভাবে স্ক্যাল্পে শোষিত হয়।

৪. শুকাতে দিন: লাগানোর পর অন্তত ৪ ঘণ্টা পানি, ঘাম বা অন্য কিছু থেকে দূরে রাখুন।

৫. নিয়মিত ব্যবহার করুন: প্রতিদিন নিয়ম করে ব্যবহার করলে ২-৩ মাসের মধ্যেই নতুন চুল উঠা শুরু হবে।

– সম্পূর্ণ ফল পেতে হলে অন্তত ৬ মাস ব্যবহার চালিয়ে যেতে হবে।

অর্ডার করতে চাই

আমাদের প্রোডাক্ট কেন কিনবেন?

✅ Minoxidil ব্যবহারের উপকারিতা:
● নতুন চুল গজাতে সহায়তা করে – এটি স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে Hair Follicle সক্রিয় করে তোলে, ফলে নতুন চুল গজায়।
● চুল পড়া ধীরে ধীরে বন্ধ হয় – নিয়মিত ব্যবহারে অতিরিক্ত চুল পড়া কমে যায়।
● চুল ঘন ও মজবুত করে – গজানো চুল গুলোকে ঘন ও শক্ত করে তোলে।
● টাক পড়া অংশে কার্যকরী – বিশেষ করে পুরুষদের টাকের সমস্যা বা পাতলা চুলে এটি দারুণ কাজ করে।
● দাড়ি পাতলা থাকলে ঘন করে তোলে – নিয়মিত ব্যবহারে দাড়ি ঘন ও পূর্ণতা পায়।
● বিজ্ঞানভিত্তিক এবং মেডিকেলি প্রমাণিত – বিশ্বজুড়ে চিকিৎসকেরা এটি হেয়ার রিগ্রোথ থেরাপির জন্য ব্যবহার করতে বলেন।
● ঘরে বসেই চিকিৎসার সুবিধা – কষ্ট করে চুল পড়ার জন্য ক্লিনিকে না গিয়ে বাসায় বসেই সমাধান পাওয়া সম্ভব।